প্রযুক্তি

Type Here to Get Search Results !

বিট কয়েন আয় করার ‍উপায় || How to earn bitcoin

বিট কয়েন আয় করার ‍উপায় || How to earn bitcoin

বিট কয়েন আয় করার ‍উপায় || How to earn bitcoin

কোন ধরনের কাজ না জেনে অনলাইনে আয় করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো বিটকয়েন আয় করা। মূলত বিট কয়েন আয় করতে কোন ধরনের ভারী লেপটপ বা মোবাইল লাগে না এমন কি কোন ধরনের কোর্স বা কোন কাজের দক্ষতাও লাগে না। একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন থাকলেই যে কেউ বিট কয়েন আয় করতে পারে। ফলে একজন ছাত্র কিংবা যাদের কম্পিউটার নেই তারাও বিটকয়েন আর্নিং করতে পারেন। ইন্টারনেট থেকে আয় করার যতগুলো পদ্ধতি আছে তার মধ্যে; বিটকয়েন আয় করা অনেকটাই সহজ এবং চমকপ্রদ।

বিটকয়েন আর্নিং করার অনেকগুলো উপায় থাকলেও সবগুলো পদ্ধতি সবার জন্য উন্মুক্ত নয়। বাংলাদেশ কিংবা ভারতের মতো দেশ থেকে বিটকয়েন আয় করা অনেকটাই কঠিন কিন্তু কিছু পদ্ধতি আছে যেগুলো অনুসরণ করে খুব সহজেই এসব দেশ থেকে বিটকয়েন আর্ন করা যায়। এই ব্লগ থেকে আমরা জানবো, কিভাবে ঘরে বসে খুব সহজেই বিটকয়েন আর্ন করা যায়।  বিটকয়েনকে ডলারে কনভার্ট করে কিভাবে তার সম্যক ধারণাও আমরা পেতে চেষ্টা করবো।


বিটকয়েন কি?

বিটকয়েন হলো এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি৷ এখন প্রশ্ন হলো- এই ক্রিপ্টোকারেন্সি আবার কি? সাধারণ ভাষায় ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো সাংকেতিক বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। এই ভার্চুয়াল মুদ্রার বাস্তব কোন রুপ নেই অর্থাৎ ক্রিপ্টোকারেন্সি কেবল অনলাইনে লেনদেন করা যায়। ভার্চুয়াল মুদ্রা অর্থাৎ ক্রিপ্টোকারেন্সি পকেটে রাখা যায় না, ধরা যায়না কিংবা ছোয়া যায়না অর্থাৎ বাস্তবে এর কোন অস্তিত্ব নেই।

ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেতে হলে একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। এরকম অনেক মোবাইল অ্যাপ আছে যেগুলো ইনস্টল করে কেনাকাটা করলে ভার্চুয়াল পয়েন্ট গিফট পান অ্যাপের ব্যবহারকারীরা। ঐ অ্যাপগুলো থেকে প্রাপ্ত গিফট পয়েন্ট দিয়ে পরবর্তীতে কেনাকাটা বা লেনদেন করা যায়। কারও মাইজিপি অ্যাপ ব্যবহার করার অভিজ্ঞতা থাকলে ব্যাপারটি ইতোমধ্যে বুঝে ফেলার কথা। এই গিফট পয়েন্টগুলোকেই মূলতঃ ক্রিপ্টোকারেন্সি বলা হয়।

বর্তমানে অনলাইনে সহস্র ক্রিপ্টকারেন্সি রয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে কিছু আছে যেগুলো আন্তর্জাতিক মানের এবং কিছু আছে যেগুলো লোকাল বা আঞ্চলিক মানের। বিটকয়েন এরকমই একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি যেটি আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য। ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলোর মধ্যে বিটকয়েন খুবই জনপ্রিয় এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে এর গ্রহণযোগ্যতা সর্বাধিক। তাই আমরা বিটকয়েন কিভাবে আর্ন করা যায়; সেটি নিয়েই পর্যায়ক্রমে আলোচনা করবো।

১বিটকয়েন প্রায় ১০হাজার ডলারের কাছাকাছি যা বাংলাদেশি টাকায় ৮লক্ষ টাকার সমান। সুতরাং বিটকয়েন নিয়ে অবহেলা করার সুযোগ নেই।


বিটকয়েন আয়ের উপায়

বিটকয়েন আয় করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। ঘরে বসে যেকোন উপায় অবলম্বন করেই বিটকয়েন আয় করা যায়। বিটকয়েন কিভাবে আয় করা যায় তার সুস্পষ্ট কিছু উপায় জানা আবশ্যক। পরবর্তীতে আমরা যেকোন একটি উপায় অবলম্বন করে বিটকয়েন আর্ন করা শিখবো। এই ব্লগেই ধাপে ধাপে বিটকয়েন আর্নিং এর কৌশল দেখানো হবে। ধৈর্য্য সহকারে ব্লগটি পড়ার জন্য বলা হলো। বিটকয়েন আর্নিং করার কিছু উপায় হলো:

মাইনিং করে বিটকয়েন আর্ন: প্রফেশনালি যারা বিটকয়েন লেনদেন করেন তারা মূলতঃ এ পদ্ধতিতেই বিটকয়েন আর্ন করে থাকেন। এই পদ্ধতিকে বিটকয়েন আর্নিং না বলে বরং বিটকয়েন উৎপাদন বলাই শ্রেয়; কারন "বিটকয়েন মাইনিং" হলো কম্পিউটারের গ্রাফিক্সকে কাজে লাগিয়ে বিটকয়েন তৈরি করা। যারা প্রফেশনাল বিটকয়েনের বিজনেস করেন তারা সাধারণত "বিটকয়েন মাইনার" দিয়ে বিটকয়েন উৎপাদন করেন এবং উৎপাদিত বিটকয়েন অনলাইনে সেল করেন। যে কেউ ই বিটকয়েন মাইনিং করতে পারবেন তবে সেক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার গ্রাফিক্স কার্ডের প্রয়োজন হবে। এই পদ্ধতিতে আনলিমিটেড বিটকয়েন তৈরি করা গেলেও "রুম ভর্তি গ্রাফিক্স কার্ড" কাজে লাগিয়ে সারাদিনে সর্বোচ্চ ১টি বিটকয়েন মাইনিং করা যেতে পারে। আমরা সাধারণত যেসকল কম্পিউটার ব্যবহার করি সেগুলোর গ্রাফিক্স কার্ড দিয়ে ১টি বিটকয়েন উৎপাদন করতে কয়েক বছর লেগে যাবে৷

শেয়ারবাজার থেকে বিটকয়েন আর্নিং: অনলাইন মার্কেটে বিটকয়েনের চাহিদা ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমানে শেয়ারবাজারে বিটকয়েনের প্রভাব উর্ধ্বমুখী। টাকা বা ডলারের পরিবর্তে অনেকেই এখন বিটকয়েন শেয়ার করছেন। আপনি চাইলে শেয়ারবাজারে ডলার কিংবা টাকা বিনিয়োগ করার পরিবর্তে বিটকয়েন বিনিয়োগ করতে পারেন। বিটকয়েন বিনিয়োগ করার ঝুকি কম ফলে এই মুহুর্ত বিটকয়েনের চাহিদা বিশ্বজুড়ে ব্যাপক। টাকা বা ডলারকে বিটকয়েনে এক্সচেঞ্জ করে; সেই এক্সচেঞ্জকৃত বিটকয়েন বিনিয়োগ করে বিটকয়েন আয় করতে পারেন। যারা শেয়ারবাজার সম্পর্কে ধারণা রাখেন; তাদের জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষভাবে প্রযোজ্য। একজন সাধারণ ব্যাক্তির পক্ষে এই পদ্ধতিটি হবে আত্মঘাতী।

বিভিন্ন ওয়েবসাইটে থেকে বিটকয়েন আয়: বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ছোটখাটো কিংবা যেকোন কাজের বিনিময়ে ডলার বা টাকার পরিবর্তে বিটকয়েন দিয়ে থাকে। এরকম বহু প্রতিষ্ঠান আছে যারা ডলারকে বিটকয়েনে রুপান্তর করে অস্থায়ী বা অনলাইন কর্মীদের বিটকয়েন পরিশোধ করে৷ আপনি চাইলে এসব প্রতিষ্ঠানে ছোট ছোট কাজের বিনিময়ে বিটকয়েন আর্ন করতে পারেন। বাংলাদেশ বা ভারত থেকে এই পদ্ধতিতে বিটকয়েন আর্ন করা কঠিন; কারণ বিটকয়েন পরিশোধ করা এসব প্রতিষ্ঠানগুলো অধিকাংশই আমেরিকাকেন্দ্রিক যেকারণে বাংলাদেশ কিংবা ভারতীয়দের দিয়ে সার্ভের মতো ছোট ছোট কাজগুলো তারা করান না।

নিচে কয়েকটি ওয়েভ সাইটের সন্ধান দেওয়া হলো-

ফ্রি বিট কয়েন:

freeBtcoin ওয়েভ সাইটটি থেকে তিন ভাবে আয় করা যায়।

১. প্রতি ৩০ মিনিট পরপর একটি লটারি তুলে কমপক্ষে  0.00000010 BTC যা বাংলাদেশী টাকা ২০ পয়সার সমান এবং সর্বোচ্চ 0.01025483 BTC যা বাংলাদেশী টাকা ২০ হাজার টাকার সমান।

২. এই ওয়েভ সাইটে আপনি চাইলে ইনভেস্ট করেও আয় করতে পারবেন। তবে নতুন হলে ইনভেস্ট না করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।

৩। এখান থেকে আয়কৃত বিটকয়েন দিয়ে আপনি লটারি কিনেও আয় করতে পারেন। তবে লটারিতে আপনি হেরে গেলে আপনি যত টাকা বাজি ধরবেন তত টাকা কেটে যাবে।

FreeBtcoin এ অ্যাকাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন


কয়েন-পে-ইউ:

কয়েন-পে-ইউ আরেকটি বিট কয়েন আরনিং সাইট। এখনে তারা কিছু কাজ দেয় সেগুলো করার মাধ্যমে যে কেউ সহজে আয় করতে পারবে। কাজ গুলো হলো: 

১. তারা কিছু েএড দিবে সে এড গুলো দেখার মাধ্যমে আপনাকে কিছু সাতুসি দিবে। সাতুসি হলো বিট কয়েন এর একক। 

২. এখানে সাধারনত ৩ ধরনের এড থাকে। প্রথমটি হলো তাদের নির্ধারিত কাজে ক্লিক করলে আপনাকে অন্য একটি ওয়েভ সাইটে নিয়ে যাবে। ২০ সেকেন্ড পর আপনার একাউন্টে অটো বিট কয়েন জমা হবে। ২য় টি হলো উইনডোজ এড। এটিও ২০ সেকেন্ড মতো একটা পেইজে থাকতে হবে। প্রথমটির সাথে ২য়টির পার্থক্য হলো- ১ম টিতে ২০ সেকেন্ড ধরে নতুন ওয়েভ সাইটে থাকতে হয় না ২য় টাতে থাকতে হয়। 

কয়েন-পে-ইউ তে একাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন- 

মোবাইল অ্যাপ দিয়ে বিটকয়েন আর্নিং: খুবই আশাব্যঞ্জক খবর হচ্ছে; বর্তমানে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও বিটকয়েন আর্ন করা যায়। বাংলাদেশ কিংবা ভারতের মতো দেশ থেকেও ছোট ছোট কাজ করে বিটকয়েন আয় করা যায়। ছাত্রছাত্রীদের জন্য এই পদ্ধিতিটি খুবই জনপ্রিয় কারণ এতে কোন রকম ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই কেবল স্মার্টফোন ব্যাবহার করে বিটকয়েন আয় করা যায়। এই পদ্ধতিতে বিটকয়েন আর্নিং এর পরিমাণ খুব কম হলেও ধীরে ধীরে সেটি বাড়ানো যায়। বিভিন্ন রকম মোবাইল অ্যাপ আছে যেগুলো দিয়ে বিটকয়েন আয় করা যায় কিন্তু সকল অ্যাপই যে পেমেন্ট করে তাও নয়। অনেক অ্যাপ আছে যেগুলো ঠিকমতো পেমেন্ট দেয় না; এসব অ্যাপ ব্যাবহার করলে সময়ের অপচয় হতে পারে। আমরা এই ব্লগে মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কিভাবে বিটকয়েন আর্ন করা যায় সেটি নিয়েই আলোচনা করবো ধাপে ধাপে।

এছাড়াও আরও অনেকগুলো পদ্ধতি আছে যেগুলোর সাহায্যে খুব সহজেই বিটকয়েন আয় করা যায়। বিটকয়েন আয়ের প্রত্যেকটি প্লাটফর্ম লিগ্যাল নয়। যেহেতু ভার্চুয়াল মুদ্রার কোন অস্তিত্ব নাই সেহেতু এমন অনেক প্লাটফর্ম আছে যারা নামকাওয়াস্তে বিটকয়েন প্রতিষ্ঠান খোলে মানুষকে ধোকা দেয়। শেয়ারবাজারেও অনেকসময় দেখা যায় বিটকয়েনের দরপতন শুরু হতে পারে। সব মিলিয়ে; বিটকয়েন আর্নিং এর ক্ষেত্রে অবশ্যই মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।

 

কিভাবে ক্যাশ করবেন:

বিটকয়েনকে ডলারে ক্যাশআউট করতে চাইলে আপনাকে তেমন কোন কঠিন কাজ করতে হবেনা। আপনার কয়েনবেজের একাউন্টে এক্সচেঞ্জ অপশন পাবেন। সেখানে আপনি ডলারকে বিটকয়েন কিংবা বিটকয়েনকে ডলারে কনভার্ট করতে পারবেন। বিভিন্ন সময়ে এক্সচেঞ্জ রেট বিভিন্ন হয়; ফলে এক্সচেঞ্জ রেট কত হবে তা বলা কঠিন। আপনি যদি বিটকয়েন ক্যাশআউট করে আপনার মাস্টারকার্ড কিংবা ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে আসতে চান সেক্ষেত্রে প্রথমেই আপনার বিটকয়েনগুলোকে ডলারে এক্সচেঞ্জ করতে হবে। বিটকয়েনকে ডলারে এক্সচেঞ্জ করা হয়ে গেলে এবার ডলারকে সরাসরি ব্যাংকে কিংবা মাস্টারকার্ডে ট্রান্সফার করতে পারবেন। মনে রাখতে হবে; বিটকয়েন যেহেতু ভার্চুয়াল মুদ্রা সুতরাং বিটকয়েনের কোন নোট বা এর বাস্তবিক অস্তিত্ব নেই।

কয়েনব্যাজের একাউন্ট খুলতে এখানে ক্লিক করুন-


বিটকয়েনের সুবিধা ও অসুবিধা

অনলাইনে অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে বিটকয়েনের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। নানামুখী সুবিধার কারণে অনেকেই ডলার কিংবা টাকার ব্যবহার কমিয়ে ভার্চুয়াল মুদ্রার ব্যবহার বাড়িয়ে দিচ্ছেন। শেয়ারবাজার থেকে শুরু করে প্রায় প্রতিটি প্লাটফর্মে বিটকয়েনের চাহিদা প্রচুর। বিটকয়েনের সুবিধাসমুহের মধ্যে আছে-

  • বিশ্বের যেকোন জায়গায় এটি ব্যবহার করা যায় অর্থাৎ একেক দেশে একেক মুদ্রার পরিবর্তে সকল দেশে একই মুদ্রা হিসেবে বিটকয়েন ব্যবহার করা যায়।
  • বিটকয়েন এক্সচেঞ্জের কোন ঝামেলা থাকেনা অর্থাৎ তৃতীয় কোন মাধ্যম দ্বারা এটি এক্সচেঞ্জ করতে হয়না। এতে এক্সচেঞ্জ কস্ট সেফ করা যায়।
  • বিটকয়েন আর্নিং এর ক্ষেত্রে পার্সোনাল ইনফরমেশন দিতে হয়না ফলে যে কেউ চাইলে গোপনে বিটকয়েন লেনদেন করতে পারেন৷
  • বিশ্বের প্রায় সকল বড় বড় প্রতিষ্ঠান বিটকয়েন গ্রহণ করা শুরু করেছে ফলে যেকোন কেনাকাটায় মাস্টারকার্ডের পরিবর্তে বিটকয়েন দিয়েও কেনাকাটা করা যায়।
  • বিটকয়েনের উপর কোন দেশের সরকারের কোন রকমের হাত নেই ফলে বিটকয়েনের উপর কর আদায় করা হয়না। অর্থের উপর কারো হস্তক্ষেপ পাওয়ার ঝুকি কমে যায়।

বিটকয়েনের আরও নানাবিধ সুবিধা থাকলেও ঝুঁকির পরিমাণও কম নয়। যেহেতু বিটকয়েন ভার্চুয়াল মুদ্রা যার কোন বাস্তবিক রুপ নেই সেহেতু বিটকয়েনের অসুবিধার দিকে খুব খেয়াল রাখা অত্যাবশ্যক। অসুবিধাগুলোর মধ্যে আছে-

  • কম্পিউটার বা বিটকয়েন একাউন্ট ডিভাইস নষ্ট হয়ে গেলে অধিকাংশক্ষেত্রেই জমাকৃত বিটকয়েন আর ফেরত পাওয়া যায় না।
  • ভার্চুয়াল মুদ্রা এবং এটি অনলাইনে ব্যাবহার হওয়ার কারণে অনেকসময় হ্যাকিং এর মতো ঘটনার শিকার হতে হয়।
  • ভুল একাউন্টে বিটকয়েন পাঠালে সেটি পুনরুদ্ধারের কোন উপায় থাকে না। রিফান্ড পলিসি খুব ভালো না হওয়ায় অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।

এছাড়াও আরও বহুবিধ অসুবিধা রয়েছে যেগুলোর সমাধান নিয়েও কাজ করছে অনেকেই। তারপরও বিটকয়েনের ব্যবহার থেমে নেই। দিন দিন বিটকয়েনের ব্যবহার যেমন বাড়ছে তেমনি এর দরও শেয়ারবাজারে বাড়ছে।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.