প্রযুক্তি

Type Here to Get Search Results !

বাংলা ব্যাকরণ: সমাস

বাংলা ব্যাকরণ: সমাস


সমাসের সংজ্ঞা ও উদাহরণ

সংজ্ঞা: অর্থ-সম্পর্কযুক্ত একাধিক শব্দের এক শব্দে পরিণত হয়ে একটি নতুন অর্থবোধক শব্দ তৈরির প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। যেমন:

  • ভাই ও বোন = ভাইবোন
  • শত অব্দের সমাহার = শতাব্দ
  • মধু দ্বারা মাখা = মধুমাখা
  • উপ (ক্ষুদ্র) এমন গ্রহ = উপগ্রহ
  • চাঁদের মতো মুখ = চাঁদমুখ
  • গায়ে হলুদ দেওয়া হয় এমন অনুষ্ঠান = গায়েহলুদ


সমাস-সংক্রান্ত পরিভাষা

সমস্যমান পদ: যেসব পদ মিলে সমাস হয় তার প্রত্যেকটিকে সমস্যমান পদ বলে। যেমন:

জয় সূচক পতাকা = জয়পতাকা। এখানে ‘জয় ও ‘পতাকা'— এ দুইটি সমস্যমান পদ।

সমস্তপদ: সমস্যমান পদগুলো দ্বারা যে একটি পদ গঠিত হয়, তাকে সমস্তপদ বলে। একে সমাসবদ্ধ পদও বলা হয়। যেমন: ‘জয়পতাকা একটি সমস্তপদ।

ব্যাসবাক্য: সমস্যমান পদগুলো মিলে যে বাক্য বা বাক্যাংশ গঠিত হয় তাকে ব্যাসবাক্য বলে। অন্যকথায়, সমস্তপদকে বিশ্লেষণ করলে যে বাক্য বা বাক্যাংশ পাওয়া যায় তাকে ব্যাসবাক্য বলে।

যেমন: ‘জয়পতাকা সমস্তপদটির ব্যাসবাক্য হচ্ছে ‘জয় সূচক পতাকা'। ব্যাসবাক্যের অন্য দুটো নাম বিগ্রহবাক্য ও ‘সমাসবাক্য। তবে ‘ব্যাসবাক্য' পরিভাষাটি বেশি প্রচলিত।

পূর্বপদ: সমস্তপদে সাধারণত দুটো পদ থাকে। প্রথম পদটিকে পূর্বপদ বলে। যেমন: ‘জয়পতাকা সমস্তপদে পূর্বপদ হচ্ছে ‘জয়

পরপদ: সমস্তপদের দ্বিতীয় বা শেষ পদটিকে বলা হয় পরপদ বা উত্তরপদ। যেমন: ‘জয়পতাকা শব্দে ‘পতাকা' পরপদ।

সমাসের প্রয়োজনীয়তা

দীর্ঘ বাক্য অনেক সময় শ্রুতিমধুর হয় না। সমাস দীর্ঘ বাক্যাংশকে সংক্ষিপ্ত করে তাকে সহজ, সরল, শ্রুতিমধুর ও গতিশীল করে তোলে। যেমন: 'গায়ে হলুদ দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে না বলে গায়ে হলুদ বললে শল্য 'গণ্যমান্য' শব্দগুলো অধিক শ্রুতিমধুর। সুতরাং, বোঝাই যাচ্ছে, বাংলা ভাষাকে সংক্ষিপ্ত, সুন্দর, শ্রুতিমধুর ও সংক্ষিপ্ত, সাবলীল ও শ্রুতিমধুর হয়। তেমনি 'চৌরাস্তার সমাহার ‘যিনি গণ্য তিনি মান্য', এর স্থলে 'চৌরাস্তা, গতিশীল করার জন্য সমাসের প্রয়োজনীয়তা সমধিক। তাছাড়া সমাসের সাহায্যে অনেক নতুন শব্দ গঠিত হয় এটি শব্দ তৈরি ও প্রয়োগের একটি বিশেষ রীতি।


সমাস ও সন্ধির মধ্যে পার্থক্য ও মিল

কাছাকাছি অবস্থিত দুটো ধ্বনির মিলনের নাম সন্ধি। কিন্তু সমাস হচ্ছে অর্থ-সম্পর্কযুক্ত দুই বা তার বেশি পদের এক পদে পরিণত হওয়া। সন্ধিতে যেহেতু ধ্বনির মিলন ঘটে, কাজেই এটি একটি উচ্চারণগত ব্যাপার। আর সমাসে মিলন ঘটে দুই বা তার বেশি পদের, সুতরাং অর্থগত দিকটাই এতে প্রধান। সমাস এবং সন্ধি উভয়ের ফলেই ভাষা সহজ, সরল, সংক্ষিপ্ত ও শ্রুতিমধুর হয় এবং নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি হয়। কখনো কখনো একই ক্ষেত্রে সমাস এবং সন্ধি দুটো প্রক্রিয়াই সংঘটিত হয়। যেমন:

সন্ধি সমাস
বিদ্যা + আলয় = বিদ্যালয় বিদ্যার জন্যে আলয় = বিদ্যালয়
বিপদ + জাল = বিপজ্জাল বিপদের দ্বারা নির্মিত জাল = বিপজ্জাল
তপঃ + বন = তপোবন তপের জন্য বন = তপোবন


সমাসের শ্রেণি

বাংলায় সমাস ছয় প্রকার। যথা-

  • ১. দ্বন্দ্ব
  • ২. অব্যয়ীভাব
  • ৩. দ্বিগু
  • ৪. তৎপুরুষ
  • ৫. কর্মধারয়
  • ৬. বহুব্রীহি


দ্বন্ধ সমাস ৬ প্রকার

  • ১. মিলনার্থক
  • ২. সমার্থক দ্বন্দ্ব
  • ৩. বিরোধার্থক দ্বন্দ্ব
  • ৪. অলুক দ্বন্দ্ব
  • ৫. ইত্যাদি অর্থে দ্বন্দ্ব
  • ৬. বহুপদী দ্বন্দ্ব


দ্বিগু সমাস এর কোন প্রকার ভেদ নাই(alert-success)

তৎপুরুষ সমাস ৯ প্রকার

  • ১. কর্ম তৎপুরুষ
  • ২. করণ তৎপুরুষ
  • ৩. নিমিত্ত তৎপুরুষ
  • ৪. অপাদান তৎপুরুষ
  • ৫. সম্বন্ধ তৎপুরুষ
  • ৬. অধিকরণ তৎপুরুষ
  • ৭. উপপদ তৎপুরুষ
  • ৮. অলুক তৎপুরুষ
  • ৯. নঞ তৎপুরুষ

 

কর্মধারয় সমাস ৫ প্রকার

  • ১. সাধারণ কর্মধারয়
  • ২. মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
  • ৩. উপমান কর্মধারয়
  • ৪. উপমিত কর্মধারয়
  • ৫. রূপক কর্মধারয়

 

অব্যয়ীভাব সমাসের কোন প্রকারভেদ নাই(alert-success)


বহুব্রীহি সমাস ৯ প্রকার

  • ১. সাধারণ বহুব্রীহি
  • ২. ব্যধিকরণ বহুব্রীহি
  • ৩. ব্যতিহার বহুব্রীহি
  • ৪. মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি
  • ৫. নঞ বহুব্রীহি
  • ৬. সহার্থক বহুব্রীহি
  • ৭. সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি
  • ৮. উপমাপ্রধান বহুব্রীহি
  • ৯. অলুক বহুব্রীহি

একেক সমাসে একেক পদের অর্থের প্রাধান্য পেয়ে থাকে। কোনো সমাসে পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, কোনোটাতে পরপদের। কোনো সমাসে উভয়পদের অর্থই প্রাধান্য পেয়ে থাকে। আবার কোনো সমাসে পূর্ব ও পরপদের কোনোটির অর্থ প্রাধান্য না পেয়ে অন্য কোনো বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে। নিচের সারণিটি লক্ষ কর-

পূর্ব পদের প্রাধান্য় পরপদের প্রাধান্য উভয় পদের প্রাধান্য ভিন্ন অর্থের প্রাধান্য
অব্যয়ভাব তৎপুরুষ দ্বন্ধ বহুব্রীহি
দ্বিগু কর্মধারয়

দ্রষ্টব্য: দিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। কেউ কেউ কর্মধারয়কেও তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত মনে করেছেন। এদিক থেকে সমাস মূল চারটি। দ্বন্দ্ব, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি ও অব্যয়ীভাব। কিন্তু আমরা দুটি সমাসেরই আলোচনা করব। এছাড়া প্রাদি, নিত্য, অলুক ইত্যাদি কয়েকটি আপ্রধান সমাস রয়েছে। সেগুলোরও সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হবে। 


দ্বন্দ্ব সমাস

সংযোজক অব্যয় ”এবং, ও, আর” লোপ পেয়ে উভয় পদের অর্থের প্রাধান্য বিস্তার করে যে সমাস হয় তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্ত পদ

ভাই ও বোন

ভাইবোন
লাল ও নীল  লাল-নীল
পড়া ও লেখা  পড়ালেখা
মার ও ধর মারধর
তাল ও তমাল  তালতমাল
দোয়াত ও কলম  দোয়াতকলম ।
দেখে ও শুনে  দেখেশুনে
যাকে ও তাকে যাকে-তাকে

দ্বন্দ্ব সমাসের প্রকারভেদ

দ্বন্দ্ব সমাস নানারকম হতে পারে। যেমন:

 ১. মিলনার্থক দ্বন্দ্ব: কাছাকাছি অর্থ-সম্পর্কযুক্ত একাধিক পদের মিলনে যে দ্বন্ধ সমাস গঠিত হয়, তাকে মিলনার্থক দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

মা ও বাবা 

মা-বাবা

মাসি ও পিসি

মাসিপিসি
ছেলে ও মেয়ে ছেলে-মেয়ে
চন্দ্র ও সূর্য চন্দ্রসূর্য
জল ও বায়ু জলবায়ু
নাচ ও গান নাচগান
হাতি ও ঘোড়া হাতিঘোড়া
বিদ্যা ও বুদ্ধি বিদ্যাবুদ্ধি
মাছ ও মাংস মাছমাংস
নাক ও মুখ নাকমুখ
খাল ও বিল খালবিল

নামাজ ও রোজা

নামাজ-রোজা
কাগজ ও কলম কাগজ-কলম
কথা ও বার্তা কথাবার্তা
খেত ও খামার খেতখামার
ওঠা ও বসা ওঠাবসা
যে ও সে যে-সে
আদব ও কায়দা আদবকায়দা
জ্বিন ও পরি জিন-পরি
চা ও বিস্কুট চা-বিস্কুট
হাত ও পা হাত-পা
চোখ ও মুখ চোখমুখ
পশু ও পাখি পশুপাখি

হাঁস ও মুরগি

হাঁস-মুরগি
গান ও বাজনা গানবাজনা
বর ও বধূ বরবধূ
অন্ন ও বস্ত্র অন্নবস্ত্র
চোখ ও কান চোখকান
চাল ও ডাল চাল-ডাল
আজ ও কাল আজকাল
সোনা ও রুপা সোনারুপা
মাঠ ও ঘাট মাঠঘাট
ছাত্র ও ছাত্রী  ছাত্রছাত্রী
দেখা ও শোনা দেখাশোনা


সমার্থক দ্বন্দ্ব: যে দ্বন্দ্ব সমাস একই অর্থবিশিষ্ট পদ বা সমার্থক পদ দ্বারা গঠিত হয়, তাকে সমার্থক দ্বন্ধ সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

বই ও পুস্তক 

বইপুস্তক
শহর ও বন্দর শহর-বন্দর
মানুষ ও জন  মানুষজন
নদ ও নদী নদনদী
পাহাড় ও পর্বত পাহাড়পর্বত
দুঃখ ও কষ্ট দুঃখকষ্ট
মান ও সম্মান মানসম্মান
মাথা ও মুণ্ডু মাথামুণ্ডু
শাক ও সবজি শাকসবজি
চোর ও ডাকাত  চোর-ডাকাত

লালন ও পালন

লালন-পালন
কাজ ও কর্ম কাজকর্ম
ধন ও দৌলত ধনদৌলত
ঘর ও বাড়ি ঘরবাড়ি
জন ও মানব জনমানব
জন ও গণ জনগণ
হাট ও বাজার হাটবাজার
রাজা ও বাদশা রাজাবাদশা
লজ্জা ও শরম লজ্জাশরম
কাগজ ও পত্র কাগজপত্র

চালাক ও চতুর

চালাক-চতুর
বন্ধু ও বান্ধব  বন্ধু-বান্ধব
মেলা ও মেশা মেলামেশা
আত্মীয় ও স্বজন আত্মীয়স্বজন
চিঠি ও পত্র চিঠিপত্র

৩. বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব: যে দ্বন্দ্ব সমাস বিপরীত অর্থবোধক পদ দ্বারা গঠিত হয়, তাকে বিপরীতার্থক দ্বন্ধ সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

আকাশ ও পাতাল

আকাশ-পাতাল
শত্রু ও মিত্র শত্ৰুমিত্র
স্বর্গ ও নরক স্বর্গ-নরক
ভালো ও মন্দ ভালোমন্দ
কান্না ও হাসি কান্নাহাসি
আদান ও প্রদান আদান-প্রদান
রাজা ও প্রজা রাজাপ্রজা
লাভ ও ক্ষতি লাভ-ক্ষতি
দেনা ও পাওনা দেনাপাওনা
ক্রয় ও বিক্রয় ক্রয়বিক্রয়
বিকি ও কিনি  বিকিকিনি
দেশ ও বিদেশ দেশবিদেশ

জন্ম ও মৃত্যু

জন্মমৃত্যু
রাত ও দিন রাতদিন
রাজা ও রানি রাজারানি
সুখ ও দুঃখ সুখদুঃখ
ছোট ও বড় ছোটবড়
পাপ ও পুণ্য পাপপুণ্য
লাভ ও লোকসান লাভ-লোকসান
আয় ও ব্যয় আয়ব্যয়
বাঁচা ও মরা বাঁচামরা
কেনা ও বেচা কেনাবেচা
উত্থান ও পতন উত্থান-পতন
যাওয়া ও আসা যাওয়া-আসা

৪. অলুক দ্বন্দ্ব: যে দ্বন্দ্ব সমাসে বিভক্তি লুপ্ত হয় না, তাকে অলুক বা অলোপ দ্বন্ধ সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

সাপে ও নেউলে 

সাপেনেউলে
ঘরে ও বাইরে ঘরেবাইরে
হাটে ও বাজারে হাটে-বাজারে
তেলে ও বেগুনে  তেলেবেগুনে
কোলে ও পিঠে  কোলেপিঠে
জলে ও স্থলে  জলেস্থলে
পথে ও প্রান্তরে  পথে-প্রান্তরে
খেতে ও খামারে  খেতে-খামারে
দেশে ও বিদেশে  দেশে-বিদেশে
ভেঙে ও চুরে  ভেঙে-চুরে
মেরে ও ধরে  মেরে-ধরে
তোমার ও আমার  তোমার-আমার
বনে ও বাদাড়ে  বনেবাদাড়ে

দুধে ও ভাতে

দুধেভাতে
জলে ও কাদায়  জলেকাদায়
মাঠে ও ময়দানে  মাঠেময়দানে
হাতে ও কলমে  হাতেকলমে
বাঘে ও মোষে বাঘে-মোষে
আকাশে ও বাতাসে  আকাশে-বাতাসে
পথে ও ঘাটে  পথেঘাটে
হেসে ও খেলে  হেসেখেলে
বলে ও কয়ে বলে-কয়ে
যার ও তার  যার-তার
কাগজে ও কলমে  কাগজে-কলমে

৫. ইত্যাদি অর্থে দ্বন্দ্ব: পরপদে পূর্বপদের আংশিক পরিবর্তন দ্বারা যে দ্বন্ধ সমাস হয়, তাকে ইত্যাদি  দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

কাপড় ও চোপড় 

কাপড়চোপ
বাসন ও কোসন  বাসনকোসন
ঠিক ও ঠাক  ঠিকঠাক
ঘুস ও ঘাস  ঘুসঘাস
পোশাক ও আশাক  পোশাক-আশাক
আলাপ ও সালাপ  আলাপ-সালাপ
অলি ও গলি  অলিগলি
বকা ও বঝা বকাঝকা

৬. বহুপদী দ্বন্ধ: তিন বা বহু পদে দ্বন্দ্ব সমাস হলে তাকে বহুপদী দ্বন্ধ সমাস বলে। যেমন:

ব্যাসবাক্য সমস্তপদ

বই, খাতা ও কলম 

বই-খাতা-কলম
চোখ, কান ও নাক  চোখ-কান-নাক
হিরা, চুনি ও পান্না  হিরা-চুনি-পান্না
শাল, তাল ও তমাল  শাল-তাল-তমাল
টক, ঝাল ও মিষ্টি  টক-ঝাল-মিষ্টি
নাক, কান ও গলা  নাক-কান-গলা
পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা  পদ্মা-মেঘনা-যমুনা
স্বর্গ, মর্ত ও পাতাল  স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল
সাহেব, বিবি ও গোলাম সাহেব বিবি গোলাম
পান, বিড়ি ও সিগারেট পান-বিড়ি-সিগারেট

পশু, পাখি, কীট ও পতঙ্গ

পশু-পাখি-কীট-পতঙ্গ
গরু, ছাগল ও ভেড়া  গরু-ছাগল-ভেড়া
হাঁস, মুরগি ও কবুতর  হাঁস-মুরগি-কবুতর
রূপ, রস, বর্ণ ও গন্ধ  রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ
রোগ, শোক, জরা ও মৃত্যু  রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু
চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ ও তারা  চন্দ্র-সূর্য-গ্রহ-তারা
সকাল, দুপুর ও সন্ধ্যা সকাল-দুপুর-সন্ধ্যা
ইট, কাঠ, চুন, বালি ও সুরকি  ইট-কাঠ-চুন-বালি-সুরকি

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.