প্রযুক্তি

Type Here to Get Search Results !

২০২২ সালের একাশ শ্রেণিতে ভর্তি পদ্ধতি || HSC 2022 Admission details

HSC 2022 admission


২০২২ সালে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া নিয়ে আজকের কন্টেন্ট। 

কন্টেন্ট লিষ্ট (toc)

ভর্তির তারিখঃ

২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে কলেজ মাদরাসায় একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন আজ শনিবার ( জানুয়ারি) থেকে শুরু হয়েছে।

ফলাফল প্রকাশের ধাপঃ

এবারো অনলাইনে ভর্তির জন্য আবেদন মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে। তিন ধাপে একাদশে ভর্তির অনলাইন আবেদন নেওয়া হবে। আর মার্চ থেকে একাদশের ক্লাস শুরু হবে।

 

কোটাঃ

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা নীতিমালা দেখা গেছে, বছর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রেখে অন্যান্য কোটা বাতিল করা হয়েছে।

আবেদন পদ্ধতিঃ

শুধু অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। অনলাইনে আবেদনের ঠিকানা (www.xiclassadmission.gov.bd)

 

আবেদন ফিঃ

আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা। টাকা নিয়ে সর্বনিম্ন ৫টি থেকে সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে ভর্তির আবেদন করা যাবে। আর শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিয়ন ফি ২২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

কারা আবেদন করতে পারবেঃ

২০১৯, ২০২০, ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে দেশের যে কোন শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৯, ২০২০ ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে নীতিমালার অন্যান্য বিধানাবলি সাপেক্ষে কোন কলেজ বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে।

 উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলতি বছরে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য বছরের শিক্ষার্থীরাও ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। বিদেশি কোন বোর্ড বা অনুরুপ কোন প্রতিষ্ঠান থেকে সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা ঢাকা মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে তার সনদের মান নির্ধারণের পর ভর্তির যোগ্য বিবেচিত হবে।

  

বিভাগ পরিবর্তণঃ

ভর্তির জন্য বিজ্ঞান গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোন একটি, মানবিক গ্রুপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোন একটি এবং ব্যবসায় শিক্ষা গ্রপ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী ব্যবসায় শিক্ষা মানবিক গ্রুপের যে কোন একটিতে আবেদন করতে পারবেন। আর মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে বিজ্ঞান বিভাগে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোন একটিতে এবং সাধারণ বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী মানবিক ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের যে কোন একটিতে আবেদন করতে পারবেন।

 

কখন আবেদন করতে হবেঃ

জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন নেওয়া হবে। যারা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করবে তাদেরও সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। পুন:নিরীক্ষণের ফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন নেওয়া হবে ২২ জানুয়ারি ২৩ জানুয়ারি।

 

পছন্দ ক্রম পরিবর্তণঃ

২৪ জানুয়ারি পছন্দক্রম পরিবর্তনের সুযোগ দেওয়া হবে। আর ২৯ জানুয়ারি প্রথম দফায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে।

 

১ম সিলেকশন নিশ্চয়নঃ

৩০ জানুয়ারি থেকে ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের সিলেকশন নিশ্চয়ন করতে হবে। সিলেকশন নিশ্চয়ন না করলে তাকে পুনরায় ফিসহ আবেদন করতে হবে।

 

২য় পর্যয়ে আবেদনঃ

ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন নেওয়া হবে। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল এবং দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে ১০ ফেব্রুয়ারি।

 

২য় পর্যায়ে সিলেকশন নিশ্চয়নঃ

১১-১২ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সিলেকশন নিশ্চয়ন করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে সিলেকশন নিশ্চয়ন না করলে আবেদন বাতিল হবে।

 

৩য় পর্যায়ে আবেদনঃ

১৩ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন নিয়ে পছন্দক্রম অনুযায়ী দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল এবং তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে ১৫ ফেব্রুয়ারি।


৩য় পর্যায়ে সিলেকশন নিশ্চয়নঃ

১৬ ১৭ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সিলেকশন নিশ্চয়ন করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে সিলেকশন নিশ্চয়ন না করলে আবেদন বাতিল হবে।

 

ভর্তিঃ

১৯ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হবে।

 

ক্লাস শুরুঃ

আর মার্চ থেকে কলেজগুলোতে একাদশ শ্রেণির ক্লাস শুরু হবে।

 

একাদশে ভর্তিতে কলেজের সেশন চার্জ ও নির্ধারিত ফিঃ

মফস্বল বা পৌর (উপজেলা) এলাকার নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ হাজার ৫০০ টাকা, একই এলাকার নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

পৌর (জেলা সদর) এলাকায় নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানে হাজার টাকা এবং একই এলাকার নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান ৪ হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানে হাজার টাকা এবং একই এলাকার নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় নন-এমপিও প্রতিষ্ঠানে হাজার ৫০০ টাকা এবং একই এলাকার নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার ৫০০ টাকা ফি নিতে পারবে।

মফস্বল বা পৌর (উপজেলা) এলাকার এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ হাজার ৫০০ টাকা, একই এলাকার এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার ৫০০ টাকা টাকা ফি নিতে পারবে।

পৌর (জেলা সদর) এলাকায় এমপিও প্রতিষ্ঠানে এবং একই এলাকার এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার টাকা ফি নিতে পারবে। ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় এমপিও প্রতিষ্ঠানে এবং একই এলাকার এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় এমপিও প্রতিষ্ঠানে এবং একই এলাকার নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সনের প্রতিষ্ঠান হাজার টাকা ফি নিতে পারবে।

তবে, এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান কোনো উন্নয়ন ফি নিতে পারবে না।

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.