৯ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট: ৬ষ্ট থেকে ৯ম শ্রেণী

  

করোনা ভাইরাসের কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে ২০২০ সাল থেকে আজ পর্যন্ত। কখন যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে তা এখনো পরিষ্কার নয়।  

৬ষ্ঠ শ্রেণির ১০ম সপ্তাহ অ্যাসাইনমেন্ট  পেতে ক্লিক করুন।(link) 

Class 9 ৯ম সপ্তাহের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা এসাইনমেনন্ট সমাধান। 

এর মধ্যে অটো পাশের মাধ্যমে শেষ হয়ে গেল ১টি জেএসসি পরীক্ষা ও একটি এইসএসসি পরীক্ষা। ২০২০ সালের সকল শিক্ষার্থী অটো প্রমোশন পেয়েছে নতুন ক্লাসে।

তবে শিক্ষার্থীদের শিক্ষামুখী রাখার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় সকল স্তরে অ্যাসাইনমেন্ট সিস্টেম প্রবর্তণ করেছে।

এর মধ্যে ২০২১ সালের ৮ম অ্যাসাইনমেন্ট শেষ হয়েছে। ২৭ জুন রোববার ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। ধিদপ্তরের নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ অ্যাসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়। চলতি লকডাউনে শিক্ষার্থীদের সুবিধাজনক সময়ে অ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ ও জমা দেয়ার সুযোগ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

২০২১ সালে যেভাবে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট ও নির্ধারিত কাজের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হয়েছে। এ বছরও ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অনুরূপ পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

চলতি বছর ২০ মার্চ থেকে প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু হয়। মাঝখানে লকডাউনের কারণে তা বন্ধ হয়ে গেলও গত ২৩ মে পুনরায় অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর।

২৩ জুন, ২০২১, শিক্ষা অধিদপ্তর এক আদেশে বলেছে, করোনা মহামরির কারনে যেসব এলাকায় লকডাউন চলছে ঐসব এলাকার আঞ্চলিক পরিচালক, উপপরিচালক, জেলা-উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসন ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে আলোচনা করে ছাত্র-ছাত্রীদের বিতরণকৃত অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়ার তারিখ পুনঃনির্ধারণ করতে পারবে। যেসব শিক্ষার্থী লকডাউনের কারণে যথাসময়ে অ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেনা তাদের পরবর্তী সুবিধাজনম সময়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানরা অ্যাসাইনমেন্ট গ্রহণ ও জমার সুযোগ দেবেন। করোনাবিধি কোনভাবেই লঙ্গণ করা যাবে না।

ই-ভিশন ভিজিটরদের জন্য ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নবম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট তুলে ধরা হলো।

অ্যাসাইনমেন্ট পেতে ক্লিক করুন (info)

শিক্ষা অধিপ্তর জানিয়েছে, ২০২০ সালের মতই ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সাপ্তাহিক অ্যাসাইনমেন্ট ও নির্ধারিত কাজ দেয়া হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচি পুর্নবিন্যাস করে শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়া অব্যহত রাখতেই অ্যাসাইনমেন্ট ও মূল্যায়ন ব্যবস্থা করা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের অতি উত্তম, উত্তম, ভালো ও অগ্রগতি প্রয়োজন ইত্যাদির মাধ্যমে অ্যাসাইনমেন্টগুলোর শাব্দিক মূল্যায়ন করতে বলা হয়েছে শিক্ষকদের। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সবল ও দুর্বল দিকগুলো খাতায় চিহ্নিত করে তা লিপিবিদ্ধ করতে বলা হয়েছে।

এদিকে শিক্ষার্থীদের নোট-গাইড বা অনলাইন থেকে অ্যাসাইনমেন্ট কপি করতে নিষেধ করেছে অধিদপ্তর। নোট গাইড দেখে বা অনলাইন থেকে অ্যাসাইনমেন্ট করা হলে তা বাতিল করা হবে বলেও জানানো হয়েছে। এক্ষেত্রে নতুন করে একই সেই অ্যাসাইনমেন্ট করে জমা দিতে হবে।